মার্কিন সাংবাদিক টাকার কার্লসনের সঙ্গে ল্যাভরভের ৮০ মিনিটের একটি সাক্ষাৎকার সম্প্রচার হয়েছে।
সাক্ষাৎকারে ইউক্রেন সংকটসহ বৃহত্তর ভূ-রাজনৈতিক দৃশ্যপটও উঠে আসে। ল্যাভরভ সদ্য নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নিয়ে ইতিবাচক কথাও বলেন।
সম্প্রতি পেন্টাগন এবং ন্যাটোর কিছু কর্মকর্তা রাশিয়ার ওপর সীমিত পরিসরে সম্ভাব্য পারমাণবিক হামলার বিষয়ে মন্তব্য করেছেন।
২০২২ সালের জানুয়ারিতে পাঁচটি পরমাণু শক্তিধর দেশের নেতাদের যৌথ বিবৃতির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘রাশিয়ার সামরিক নীতিও বলে পারমাণবিক যুদ্ধ এড়ানোই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।’
তিনি ন্যাটোর পূর্বমুখী সম্প্রসারণের বিরুদ্ধে রাশিয়ার দীর্ঘদিনের বিরোধিতার কথা পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, ‘পশ্চিমারা রাশিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা বারবার উপেক্ষা করে আসছে।
ল্যাভরভ এও বলেন, ‘গত মাসে ইউক্রেনের শহরে ওরেশনিক হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করে রাশিয়া এই সংকেতই দিয়েছে যে, তাদের হুঁশিয়ারিকে পশ্চিমাদের গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে।’
