ঢাকা ১২:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ সংবাদ
Logo পানিতে ৬০ দিন টিকে থাকার সক্ষমতা ও উজ্জ্বলতম ডিসপ্লে নিয়ে রিয়েলমি সি৮৫ প্রো উন্মোচন Logo এয়ারটেল গেমিং অ্যারেনা’-তে চ্যাম্পিয়ন এ ওয়ান আরজি ইস্পোর্টস Logo স্টার সিনেপ্লেক্সে ‘হুমায়ুন আহমেদ সপ্তাহ’ Logo NEIR বাস্তবায়নের মাধ্যমে হ্যান্ডসেট শিল্পে শুরু হচ্ছে নতুন অধ্যায় Logo হাঁসের মৃত্যুহার কমাতে বাকৃবির ডাক প্লেগ ভ্যাকসিন সিড, প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তরের নিকট হস্তান্তর Logo প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক পদ বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে ‘গানের মিছিল’ Logo হাবিপ্রবি শিক্ষার্থীর উদ্যোগে মেয়েদের ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতা Logo সাংবাদিক মেরে বহিস্কৃত তিন ইবি শিক্ষার্থী, থাকতে পারবেন না হলেও Logo মানোন্নয়ন নীতিমালা সংস্কার ও বিশেষ পরীক্ষার সুযোগ চেয়ে জাকসুর স্মারকলিপি Logo উৎসবমুখর পরিবেশে ইবির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে PSOB-এর নির্বাচন সম্পন্ন

মৎস্য অধিদপ্তরের প্রস্তাবিত অর্গানোগ্রাম বাস্তবায়ন ও নিয়োগের দাবিতে যবিপ্রবিতে মানববন্ধন

  • রায়হান আহমদ
  • প্রকাশিত ১০:১৬:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ মে ২০২৫
  • ৭ বার পঠিত

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন মৎস্য অধিদপ্তরের প্রস্তাবিত অর্গানোগ্রাম বাস্তবায়নে ও সৃজিত নতুন পদে দ্রুত নিয়োগের দাবিতে মানববন্ধন করেছে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) ফিশারিজ এন্ড মেরিন বায়োসায়েন্স (এফএমবি) বিভাগের শিক্ষার্থীরা।

সোমবার (০৫ মে) বেলা সাড়ে এগারোটায় যবিপ্রবির কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি ভবনের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে এফএমবি বিভাগের শিক্ষার্থীরা বলেন, বাংলাদেশের ফিশারিজ সেক্টর এগিয়ে নিতে ২০১৫ সালে ফিশারিজ গ্রাজুয়েটদের জন্য ৩৯৫টি পদ সৃষ্টি করা হয়েছিল অথচ গত ১০ বছরে আমরা এর বাস্তবায়ন দেখছি না। এর ফলে একদিকে যেমন ফিশারিজ সেক্টরের সার্বিক উন্নয়ন হচ্ছে না তেমনি ফিশারিজ গ্রাজুয়েটরা নিজেদের যোগ্যতা অনুযায়ী এই সেক্টরে অবদান রাখতে পারছে না। আমরা খুব দ্রুত এই ৩৯৫ পদের অর্গানোগ্রাম চাই। আমাদের দাবি নতুন পদ তৈরি করা নয় বরং ২০১৫ সালে সৃজনকৃত পদের অর্গানোগ্রাম চাই। আমাদের দাবি বাস্তবায়ন না হলে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অভিমুখে লং মার্চ পালন করব।

শিক্ষার্থীরা আরো বলেন, বাসের ড্রাইভার দিয়ে যেমন যুদ্ধ বিমান চালানো সম্ভব না ঠিক তেমনি ডিপ্লোমা কিংবা জুওলজি অথবা অন্য ডিপার্টমেন্টে স্টুডেন্ট দ্বারা ফিশারিজ সেক্টরে উন্নয়ন করা সম্ভব না। বাংলাদেশের রাজস্ব খাতে বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় হয় মৎস্য সম্পদ থেকে। মৎস্য সম্পদ অধিদপ্তরের উন্নয়নের জন্য ফিশারিজ শিক্ষার্থীদের কন্ট্রিবিউশন অবশ্যই প্রয়োজন। আমরা চাই আমাদের দাবিগুলো দ্রুত বাস্তবায়নের মাধ্যমে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরকে সমৃদ্ধির শক্তিশালী করতে।

উল্লেখ্য, ২০১৫ সালের এপ্রিলে উপ-সচিব সফিকুল ইসলামের স্বাক্ষরিত এক প্রস্তাবনায় বিসিএস (মৎস্য) ক্যাডারে ৩৯৫টি নতুন পদসহ মোট ৬৩৭টি পদ সৃজনের কথা বলা হয়। প্রস্তাবনায় পদগুলোর জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও অর্থ বিভাগের সম্মতি গ্রহণ, বেতন স্কেল নির্ধারণ, ব্যয় মৎস্য অধিদপ্তরের রাজস্ব বাজেট থেকে মেটানোর কথা বলা হয়। শর্ত হিসেবে ক্যাডার রুলস সংশোধন, নিয়োগবিধি হালনাগাদ এবং ধাপে ধাপে তিন বছরে নিয়োগ সম্পন্ন করার নির্দেশনা দেওয়া হয়। তবে ১০ বছরেও তা বাস্তবায়ন না হওয়ায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজের শিক্ষার্থীরা অর্গানোগ্রাম বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে।

জনপ্রিয়

পানিতে ৬০ দিন টিকে থাকার সক্ষমতা ও উজ্জ্বলতম ডিসপ্লে নিয়ে রিয়েলমি সি৮৫ প্রো উন্মোচন

মৎস্য অধিদপ্তরের প্রস্তাবিত অর্গানোগ্রাম বাস্তবায়ন ও নিয়োগের দাবিতে যবিপ্রবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত ১০:১৬:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ মে ২০২৫

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন মৎস্য অধিদপ্তরের প্রস্তাবিত অর্গানোগ্রাম বাস্তবায়নে ও সৃজিত নতুন পদে দ্রুত নিয়োগের দাবিতে মানববন্ধন করেছে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) ফিশারিজ এন্ড মেরিন বায়োসায়েন্স (এফএমবি) বিভাগের শিক্ষার্থীরা।

সোমবার (০৫ মে) বেলা সাড়ে এগারোটায় যবিপ্রবির কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি ভবনের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে এফএমবি বিভাগের শিক্ষার্থীরা বলেন, বাংলাদেশের ফিশারিজ সেক্টর এগিয়ে নিতে ২০১৫ সালে ফিশারিজ গ্রাজুয়েটদের জন্য ৩৯৫টি পদ সৃষ্টি করা হয়েছিল অথচ গত ১০ বছরে আমরা এর বাস্তবায়ন দেখছি না। এর ফলে একদিকে যেমন ফিশারিজ সেক্টরের সার্বিক উন্নয়ন হচ্ছে না তেমনি ফিশারিজ গ্রাজুয়েটরা নিজেদের যোগ্যতা অনুযায়ী এই সেক্টরে অবদান রাখতে পারছে না। আমরা খুব দ্রুত এই ৩৯৫ পদের অর্গানোগ্রাম চাই। আমাদের দাবি নতুন পদ তৈরি করা নয় বরং ২০১৫ সালে সৃজনকৃত পদের অর্গানোগ্রাম চাই। আমাদের দাবি বাস্তবায়ন না হলে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অভিমুখে লং মার্চ পালন করব।

শিক্ষার্থীরা আরো বলেন, বাসের ড্রাইভার দিয়ে যেমন যুদ্ধ বিমান চালানো সম্ভব না ঠিক তেমনি ডিপ্লোমা কিংবা জুওলজি অথবা অন্য ডিপার্টমেন্টে স্টুডেন্ট দ্বারা ফিশারিজ সেক্টরে উন্নয়ন করা সম্ভব না। বাংলাদেশের রাজস্ব খাতে বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় হয় মৎস্য সম্পদ থেকে। মৎস্য সম্পদ অধিদপ্তরের উন্নয়নের জন্য ফিশারিজ শিক্ষার্থীদের কন্ট্রিবিউশন অবশ্যই প্রয়োজন। আমরা চাই আমাদের দাবিগুলো দ্রুত বাস্তবায়নের মাধ্যমে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরকে সমৃদ্ধির শক্তিশালী করতে।

উল্লেখ্য, ২০১৫ সালের এপ্রিলে উপ-সচিব সফিকুল ইসলামের স্বাক্ষরিত এক প্রস্তাবনায় বিসিএস (মৎস্য) ক্যাডারে ৩৯৫টি নতুন পদসহ মোট ৬৩৭টি পদ সৃজনের কথা বলা হয়। প্রস্তাবনায় পদগুলোর জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও অর্থ বিভাগের সম্মতি গ্রহণ, বেতন স্কেল নির্ধারণ, ব্যয় মৎস্য অধিদপ্তরের রাজস্ব বাজেট থেকে মেটানোর কথা বলা হয়। শর্ত হিসেবে ক্যাডার রুলস সংশোধন, নিয়োগবিধি হালনাগাদ এবং ধাপে ধাপে তিন বছরে নিয়োগ সম্পন্ন করার নির্দেশনা দেওয়া হয়। তবে ১০ বছরেও তা বাস্তবায়ন না হওয়ায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজের শিক্ষার্থীরা অর্গানোগ্রাম বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে।