ঢাকা ০৬:০৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ সংবাদ
Logo এয়ারটেল গেমিং অ্যারেনা’-তে চ্যাম্পিয়ন এ ওয়ান আরজি ইস্পোর্টস Logo স্টার সিনেপ্লেক্সে ‘হুমায়ুন আহমেদ সপ্তাহ’ Logo NEIR বাস্তবায়নের মাধ্যমে হ্যান্ডসেট শিল্পে শুরু হচ্ছে নতুন অধ্যায় Logo হাঁসের মৃত্যুহার কমাতে বাকৃবির ডাক প্লেগ ভ্যাকসিন সিড, প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তরের নিকট হস্তান্তর Logo প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক পদ বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে ‘গানের মিছিল’ Logo হাবিপ্রবি শিক্ষার্থীর উদ্যোগে মেয়েদের ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতা Logo সাংবাদিক মেরে বহিস্কৃত তিন ইবি শিক্ষার্থী, থাকতে পারবেন না হলেও Logo মানোন্নয়ন নীতিমালা সংস্কার ও বিশেষ পরীক্ষার সুযোগ চেয়ে জাকসুর স্মারকলিপি Logo উৎসবমুখর পরিবেশে ইবির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে PSOB-এর নির্বাচন সম্পন্ন Logo জাবিতে পুনরায় অটোরিক্সা চালুর অনুমোদনে কমিটি গঠন

এক মাস পর মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন শুরু

এক মাস বন্ধ থাকার পর পুনরায় উৎপাদনে ফিরেছে মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র। আজ (শনিবার, ৩০ নভেম্বর) বিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট চালু হয়েছে। এর মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হলো ৬শ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিদ্যুৎকেন্দ্রটিতে দায়িত্ব রত কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মনোয়ার হোসেন মজুমদার।

এর আগে কয়লা সংকট কেটে যাওয়ায় ১ ডিসেম্বর থেকে মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন শুরুর বিষয়ে জানানো হয়েছিল। সে সময় বলা হয়, কয়লা সংকট কেটে যাওয়ায় কক্সবাজারের মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র এক মাস পর আবারো উৎপাদনে যাচ্ছে। ১ ডিসেম্বর থেকে উৎপাদন শুরুর লক্ষ্যে প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছিলেন বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির কর্মকর্তারা।

অন্যদিকে গত বুধবার (২৭ নভেম্বর) ইন্দোনেশিয়া থেকে পানামার পতাকাবাহী একটি জাহাজে করে আনা হয়েছে ৭০ হাজার টন কয়লা। জাপানের সুমিতমো করপোরেশনের সাথে চুক্তি শেষ হওয়ার পর মেঘনা গ্রুপের আমদানি করা এটিই প্রথম কয়লার চালান।

ওই কয়লা দিয়েই উৎপাদন শুরু করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মনোয়ার হোসেন মজুমদার।

তিনি জানান, শীতকালে বিদ্যুতের চাহিদা যেহেতু কম, তাই একটি ইউনিট চালু করা হয়েছে। চাহিদা বাড়লে জানুয়ারির দিকে উৎপাদন বাড়তে পারে।

এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দুটি ইউনিটের উৎপাদন ক্ষমতা ১২শ মেগাওয়াট। প্রকল্পের একটি ইউনিট ২০২৩ সালের জুলাই ও অপর ইউনিট ডিসেম্বরে চালু হয়।

চুক্তি অনুযায়ী, সুমিতমো করপোরেশন কয়লার সর্বশেষ সরবরাহ দিয়েছিল গত আগস্টের মাঝামাঝি সময়ে। উৎপাদন শুরুর পর থেকে প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমে আনা হয়েছিল মোট ২২ লাখ ৫ হাজার টন কয়লা।

সেই মজুত পুরোপুরি শেষ হয়ে যাওয়ায় গত ৩১ অক্টোবর থেকে বন্ধ হয়ে যায় বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির দুই ইউনিটেরই উৎপাদন কার্যক্রম।

জনপ্রিয়

এয়ারটেল গেমিং অ্যারেনা’-তে চ্যাম্পিয়ন এ ওয়ান আরজি ইস্পোর্টস

এক মাস পর মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন শুরু

প্রকাশিত ০৮:৫০:১৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪

এক মাস বন্ধ থাকার পর পুনরায় উৎপাদনে ফিরেছে মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র। আজ (শনিবার, ৩০ নভেম্বর) বিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট চালু হয়েছে। এর মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হলো ৬শ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিদ্যুৎকেন্দ্রটিতে দায়িত্ব রত কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মনোয়ার হোসেন মজুমদার।

এর আগে কয়লা সংকট কেটে যাওয়ায় ১ ডিসেম্বর থেকে মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন শুরুর বিষয়ে জানানো হয়েছিল। সে সময় বলা হয়, কয়লা সংকট কেটে যাওয়ায় কক্সবাজারের মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র এক মাস পর আবারো উৎপাদনে যাচ্ছে। ১ ডিসেম্বর থেকে উৎপাদন শুরুর লক্ষ্যে প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছিলেন বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির কর্মকর্তারা।

অন্যদিকে গত বুধবার (২৭ নভেম্বর) ইন্দোনেশিয়া থেকে পানামার পতাকাবাহী একটি জাহাজে করে আনা হয়েছে ৭০ হাজার টন কয়লা। জাপানের সুমিতমো করপোরেশনের সাথে চুক্তি শেষ হওয়ার পর মেঘনা গ্রুপের আমদানি করা এটিই প্রথম কয়লার চালান।

ওই কয়লা দিয়েই উৎপাদন শুরু করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মনোয়ার হোসেন মজুমদার।

তিনি জানান, শীতকালে বিদ্যুতের চাহিদা যেহেতু কম, তাই একটি ইউনিট চালু করা হয়েছে। চাহিদা বাড়লে জানুয়ারির দিকে উৎপাদন বাড়তে পারে।

এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দুটি ইউনিটের উৎপাদন ক্ষমতা ১২শ মেগাওয়াট। প্রকল্পের একটি ইউনিট ২০২৩ সালের জুলাই ও অপর ইউনিট ডিসেম্বরে চালু হয়।

চুক্তি অনুযায়ী, সুমিতমো করপোরেশন কয়লার সর্বশেষ সরবরাহ দিয়েছিল গত আগস্টের মাঝামাঝি সময়ে। উৎপাদন শুরুর পর থেকে প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমে আনা হয়েছিল মোট ২২ লাখ ৫ হাজার টন কয়লা।

সেই মজুত পুরোপুরি শেষ হয়ে যাওয়ায় গত ৩১ অক্টোবর থেকে বন্ধ হয়ে যায় বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির দুই ইউনিটেরই উৎপাদন কার্যক্রম।