ঢাকা ০৫:০৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ সংবাদ
Logo হাঁসের মৃত্যুহার কমাতে বাকৃবির ডাক প্লেগ ভ্যাকসিন সিড, প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তরের নিকট হস্তান্তর Logo প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক পদ বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে ‘গানের মিছিল’ Logo হাবিপ্রবি শিক্ষার্থীর উদ্যোগে মেয়েদের ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতা Logo সাংবাদিক মেরে বহিস্কৃত তিন ইবি শিক্ষার্থী, থাকতে পারবেন না হলেও Logo মানোন্নয়ন নীতিমালা সংস্কার ও বিশেষ পরীক্ষার সুযোগ চেয়ে জাকসুর স্মারকলিপি Logo উৎসবমুখর পরিবেশে ইবির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে PSOB-এর নির্বাচন সম্পন্ন Logo জাবিতে পুনরায় অটোরিক্সা চালুর অনুমোদনে কমিটি গঠন Logo জাবি শিক্ষিকার বিরুদ্ধে জামায়াত নেতার মানহানির মামলা, ছাত্রদলের নিন্দা Logo পরিবেশ সচেতনতায় ইবি গ্রীন ভয়েসের পোস্টার প্রেজেন্টেশন প্রতিযোগিতা Logo কোনো ডেটা খরচ ছাড়াই আয়কর ই-রিটার্ন দাখিলের সুযোগ দিচ্ছে রবি
ক্ষুদ্র উদ্যোগে প্রক্রিয়াজাত মৎস্য পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ বিষয়ে

সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের সাথে মৎস্য উদ্যোক্তাদের গোল টেবিল বৈঠক

ক্ষুদ্র উদ্যোগে প্রক্রিয়াজাত মৎস্য পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ বিষয়ে সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের সাথে মৎস্য উদ্যোক্তাদের গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশের প্রায় ৯০ শতাংশ শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি (এমএসএমই) উদ্যোক্তারা। দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) অন্তত ২৫ শতাংশ আসছে এ খাতের উদ্যোগগুলো থেকে। আর কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও গ্রামীণ অর্থনীতি প্রাণবন্ত রাখার ক্ষেত্রেও চালিকাশক্তি হিসেবে ভূমিকা রাখছে খাতটি।

এদিকে মৎস্য পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ, এই নতুন শাখায় দিন দিন আগমন ঘটছে তরুণ উদ্যোক্তাদের। ডিজিটাল মার্কেটিং এর সহায়তায় অনলাইন ব্যাবসা করে এগিয়েও যাচ্ছেন এই রেডি টু কুক ও রেডি টু ইট উদ্যোক্তারা। তবে মৎস্য পণ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে পণ্যের সঠিক মান বজায় রাখা, পণ্যের আধিক্য ও চাহিদা এবং প্রক্রিয়াজাত পণ্য প্যাকেজিং এর ক্ষেত্রে অত্যাধিক সমস্যা এবং জ্ঞানের অভাব রয়েছে এই তরুণ উদ্যোক্তাদের। মৎস্য পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের সাথে সংশ্লিষ্ট এই উদ্যোক্তাদের প্রক্রিয়াজাত পণ্য সংরক্ষণ,পরিবহণ, বাজারজাতকরণ ও বিপণনের পথ আরো সহজ এবং এ বিষয়ে সঠিক ধারণা প্রদানের লক্ষ্যে, সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা সভার আয়োজন করে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা পদক্ষেপ মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র ও পিকেএসএফ।

বুধবার ১৫ আগস্ট, গোপালগঞ্জ জেলা মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয়ে রুরাল মাইক্রোএন্টারপ্রাইজ ট্রান্সফরমেশন প্রজেক্ট (আরএমটিপি) প্রকল্পের এই আয়োজনে গোপালগঞ্জের রেডি টু ইট, রেডি টু কুক ও মৎস্য উদ্যোক্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জনাব বিজন কুমার নন্দী, গোপালগঞ্জ মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা জনাব এবিএম জাকারিয়া, গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ ও মেরিন বায়োসায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক জনাব ড. নিয়াজ আল হাসান, জনাব গোবিন্দ কুমার ঘোষ, উপপরিচালক (সিএম), বিএসটিআই, জনাব মাহফুজুর রহমান, উপপরিচালক পরিবেশ অধিদপ্তর, জনাব মো. রফিকুল ইসলাম, প্রকল্প সমন্বয়কারী, পদক্ষেপ-আরএমটিপি, কৃষিবিদ মো. লেমন মিয়া, ভিসিএফ, আরএমটিপি গোপালগঞ্জ জেলার বিভিন্ন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাসহ আরএমটিপি প্রকল্পের অন্যান্য কর্মকর্তারা।

জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জনাব বিজন কুমার নন্দী বলেন,” নতুন প্রজন্মের কাছে মাছকে আকর্ষণীয় করার জন্য বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএফআরআই)কে রেডি টু কুক মৎস্যপণ্য উৎপাদন ও গবেষণা আরো জোরদার করতে হবে। মানুষের পুষ্টি চাহিদা পূরণ এবং সেই সাথে মাছের স্বাদ অক্ষুণ্ন রাখার বিষয়ে মৎস্য গবেষণা আরও বেগবান করতে হবে।“

গোপালগঞ্জ মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা জনাব এবিএম জাকারিয়া বলেন, “আমরা অতি শীঘ্রই মাছ সংরক্ষণ, প্রসেসিং প্লান্ট, মৎস্য পণ্য তৈরিতে উপাদান, পণ্যের মান ও পরিমাণ, স্থাপনা সংক্রান্ত সকল বিষয় অন্তর্ভুক্ত করে একটি নির্দেশিকা তৈরির প্রস্তুতি নিচ্ছি। এর ফলে এই সেক্টরের উদ্যোক্তারা অনেক লাভবান হতে পারবে।“

রুরাল মাইক্রোএন্টারপ্রাইজ ট্রান্সফরমেশন প্রজেক্ট( আরএমটিপি) প্রকল্পের ভ্যালু চেইন ফ্যাসিলিটেটর (ভিসিএফ) কৃষিবিদ মো. লেমন মিয়া বলেন, “ আরএমটিপি প্রকল্পের মাধ্যমে স্থানীয় মৎস্য চাষিদের ও উদ্যোক্তাদের আধুনিক প্রযুক্তি, পানির প্যারামিটার, পুকুর ব্যাবস্থাপনা, প্রোবায়োটিক এর ব্যবহার এবং প্রাকৃতিক খাবারের ব্যাপারে আমরা সবসময় উৎসাহ দিয়ে থাকি। নিরাপদ মৎস্য পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ নিশ্চিত করতে আমরা সাধারন চাষিদের অন্যান্য সফল চাষিদের সাথে সংযোগ করিয়ে দেই যাতে সঠিক ভ্যালু চেইন বজায় থাকে এবং সবাই উপকৃত হয়। ভবিষ্যতে প্রকল্প সংশ্লিষ্ট মাছচাষ ও মূল্য সংযোজিত মৎস্যপণ্য উৎপাদনসহ সকল প্রয়োজনীয় পরামর্শ অব্যাহত থাকবে এই প্রকল্পের মাধ্যমে”।

“আপনারা যারা রেডি টু ইট ও রেডি টু কুক নিয়ে সামনে ব্যাবসা করার চিন্তা করছেন তাদের অবশ্যই পণ্য গুলো ল্যাব টেস্ট করিয়ে নিতে হবে। মাছ কোথা থেকে সংগ্রহ করছেন, কি খাবার খাওয়াচ্ছেন এবং কীভাবে পরিচর্যা নেয়া হচ্ছে একই সাথে মাছের পুষ্টিগুণ ঠিক আছে কিনা সেই দিকেও বিশেষ নজরদারি রাখতে হবে। এটা পণ্য সনদায়নের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ”, বলেন বিএসটিআই উপপরিচালক জনাব গোবিন্দ কুমার ঘোষ ।

রেডি টু কুক উদ্যোক্তা নাজমিন নাহার মিতা বলেন,” আমরা যারা জেলা শহর বা উপজেলা পর্যায়ে এই ব্যাবসা করতে চাচ্ছি তারা বিএসটিআই, এফআইকিউসি বা পরিবেশ সম্বন্ধে বা এর গুরুত্ব সম্পর্কে তেমন ধারণা ছিল না। তবে সরকারি বিভিন্ন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করে আমার চোখ খুলে গেল এবং ওনাদের নির্দেশ মত ভবিষ্যতে ব্যাবসা পরিচালনা করার দৃঢ় অঙ্গীকার করছি”।

জনপ্রিয়

হাঁসের মৃত্যুহার কমাতে বাকৃবির ডাক প্লেগ ভ্যাকসিন সিড, প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তরের নিকট হস্তান্তর

ক্ষুদ্র উদ্যোগে প্রক্রিয়াজাত মৎস্য পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ বিষয়ে

সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের সাথে মৎস্য উদ্যোক্তাদের গোল টেবিল বৈঠক

প্রকাশিত ১২:৩৩:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫

বাংলাদেশের প্রায় ৯০ শতাংশ শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি (এমএসএমই) উদ্যোক্তারা। দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) অন্তত ২৫ শতাংশ আসছে এ খাতের উদ্যোগগুলো থেকে। আর কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও গ্রামীণ অর্থনীতি প্রাণবন্ত রাখার ক্ষেত্রেও চালিকাশক্তি হিসেবে ভূমিকা রাখছে খাতটি।

এদিকে মৎস্য পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ, এই নতুন শাখায় দিন দিন আগমন ঘটছে তরুণ উদ্যোক্তাদের। ডিজিটাল মার্কেটিং এর সহায়তায় অনলাইন ব্যাবসা করে এগিয়েও যাচ্ছেন এই রেডি টু কুক ও রেডি টু ইট উদ্যোক্তারা। তবে মৎস্য পণ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে পণ্যের সঠিক মান বজায় রাখা, পণ্যের আধিক্য ও চাহিদা এবং প্রক্রিয়াজাত পণ্য প্যাকেজিং এর ক্ষেত্রে অত্যাধিক সমস্যা এবং জ্ঞানের অভাব রয়েছে এই তরুণ উদ্যোক্তাদের। মৎস্য পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের সাথে সংশ্লিষ্ট এই উদ্যোক্তাদের প্রক্রিয়াজাত পণ্য সংরক্ষণ,পরিবহণ, বাজারজাতকরণ ও বিপণনের পথ আরো সহজ এবং এ বিষয়ে সঠিক ধারণা প্রদানের লক্ষ্যে, সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা সভার আয়োজন করে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা পদক্ষেপ মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র ও পিকেএসএফ।

বুধবার ১৫ আগস্ট, গোপালগঞ্জ জেলা মৎস্য কর্মকর্তার কার্যালয়ে রুরাল মাইক্রোএন্টারপ্রাইজ ট্রান্সফরমেশন প্রজেক্ট (আরএমটিপি) প্রকল্পের এই আয়োজনে গোপালগঞ্জের রেডি টু ইট, রেডি টু কুক ও মৎস্য উদ্যোক্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জনাব বিজন কুমার নন্দী, গোপালগঞ্জ মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা জনাব এবিএম জাকারিয়া, গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ ও মেরিন বায়োসায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক জনাব ড. নিয়াজ আল হাসান, জনাব গোবিন্দ কুমার ঘোষ, উপপরিচালক (সিএম), বিএসটিআই, জনাব মাহফুজুর রহমান, উপপরিচালক পরিবেশ অধিদপ্তর, জনাব মো. রফিকুল ইসলাম, প্রকল্প সমন্বয়কারী, পদক্ষেপ-আরএমটিপি, কৃষিবিদ মো. লেমন মিয়া, ভিসিএফ, আরএমটিপি গোপালগঞ্জ জেলার বিভিন্ন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাসহ আরএমটিপি প্রকল্পের অন্যান্য কর্মকর্তারা।

জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জনাব বিজন কুমার নন্দী বলেন,” নতুন প্রজন্মের কাছে মাছকে আকর্ষণীয় করার জন্য বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএফআরআই)কে রেডি টু কুক মৎস্যপণ্য উৎপাদন ও গবেষণা আরো জোরদার করতে হবে। মানুষের পুষ্টি চাহিদা পূরণ এবং সেই সাথে মাছের স্বাদ অক্ষুণ্ন রাখার বিষয়ে মৎস্য গবেষণা আরও বেগবান করতে হবে।“

গোপালগঞ্জ মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা জনাব এবিএম জাকারিয়া বলেন, “আমরা অতি শীঘ্রই মাছ সংরক্ষণ, প্রসেসিং প্লান্ট, মৎস্য পণ্য তৈরিতে উপাদান, পণ্যের মান ও পরিমাণ, স্থাপনা সংক্রান্ত সকল বিষয় অন্তর্ভুক্ত করে একটি নির্দেশিকা তৈরির প্রস্তুতি নিচ্ছি। এর ফলে এই সেক্টরের উদ্যোক্তারা অনেক লাভবান হতে পারবে।“

রুরাল মাইক্রোএন্টারপ্রাইজ ট্রান্সফরমেশন প্রজেক্ট( আরএমটিপি) প্রকল্পের ভ্যালু চেইন ফ্যাসিলিটেটর (ভিসিএফ) কৃষিবিদ মো. লেমন মিয়া বলেন, “ আরএমটিপি প্রকল্পের মাধ্যমে স্থানীয় মৎস্য চাষিদের ও উদ্যোক্তাদের আধুনিক প্রযুক্তি, পানির প্যারামিটার, পুকুর ব্যাবস্থাপনা, প্রোবায়োটিক এর ব্যবহার এবং প্রাকৃতিক খাবারের ব্যাপারে আমরা সবসময় উৎসাহ দিয়ে থাকি। নিরাপদ মৎস্য পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ নিশ্চিত করতে আমরা সাধারন চাষিদের অন্যান্য সফল চাষিদের সাথে সংযোগ করিয়ে দেই যাতে সঠিক ভ্যালু চেইন বজায় থাকে এবং সবাই উপকৃত হয়। ভবিষ্যতে প্রকল্প সংশ্লিষ্ট মাছচাষ ও মূল্য সংযোজিত মৎস্যপণ্য উৎপাদনসহ সকল প্রয়োজনীয় পরামর্শ অব্যাহত থাকবে এই প্রকল্পের মাধ্যমে”।

“আপনারা যারা রেডি টু ইট ও রেডি টু কুক নিয়ে সামনে ব্যাবসা করার চিন্তা করছেন তাদের অবশ্যই পণ্য গুলো ল্যাব টেস্ট করিয়ে নিতে হবে। মাছ কোথা থেকে সংগ্রহ করছেন, কি খাবার খাওয়াচ্ছেন এবং কীভাবে পরিচর্যা নেয়া হচ্ছে একই সাথে মাছের পুষ্টিগুণ ঠিক আছে কিনা সেই দিকেও বিশেষ নজরদারি রাখতে হবে। এটা পণ্য সনদায়নের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ”, বলেন বিএসটিআই উপপরিচালক জনাব গোবিন্দ কুমার ঘোষ ।

রেডি টু কুক উদ্যোক্তা নাজমিন নাহার মিতা বলেন,” আমরা যারা জেলা শহর বা উপজেলা পর্যায়ে এই ব্যাবসা করতে চাচ্ছি তারা বিএসটিআই, এফআইকিউসি বা পরিবেশ সম্বন্ধে বা এর গুরুত্ব সম্পর্কে তেমন ধারণা ছিল না। তবে সরকারি বিভিন্ন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করে আমার চোখ খুলে গেল এবং ওনাদের নির্দেশ মত ভবিষ্যতে ব্যাবসা পরিচালনা করার দৃঢ় অঙ্গীকার করছি”।