Ovijatra
ঢাকাMonday , 30 December 2024
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. কৃষি ও পরিবেশ
  6. ক্যাম্পাস
  7. খেলাধুলা
  8. গণমাধ্যম
  9. চাকরি
  10. জাতীয়
  11. টপ নিউজ
  12. তথ্যপ্রযুক্তি
  13. ধর্ম
  14. পর্যটন
  15. প্রবাস
আজকের সবশেষ খবর

জয় দিয়ে বরিশালের বিপিএল শুরু

Link Copied!

বিপিএলের ১১তম আসরের উদ্বোধনী ম্যাচে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নামে দুর্বার রাজশাহী। অধিনায়ক এনামুল হক বিজয় ও ইয়াসির আলী রাব্বির ঝড় ব্যাটিংয়ে ২০ ওভার করে ১৯৭ রান।যদিও খরুচে বোলিংয়ের কারণে এই ম্যাচও হারতে হয়েছে রাজশাহীকে। বরিশালকে ম্যাচে জিতিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও ফাহিম আশরাফ। এই দু’জনের মারকুটে ব্যাটিংয়ের কাছে পাত্তাই পাননি রাজশাহীর বোলাররা। দুজনের জুটি ৮৮ রানে অবিচ্ছিন্ন ছিল। মাহমুদউল্লাহ ৫৬ ও ফাহিম ৫৪ রান করে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকে বরিশালকে জিতিয়ে মাঠ ছেড়েছেন।

বড় লক্ষ্যে খেলতে নেমে শুরুতেই বিপর্যয়ে পড়ে বরিশাল। ১২ রানেই তারা হারিয়ে ফেলে দুই ওপেনার নাজমুল হোসেন শান্ত ও তামিম ইকবালকে। শান্তকে রানের খাতা খোলার আগেই ফিরিয়েছেন জিসান আলম। ইনিংসের প্রথম বলে টসড আপ ডেলিভারিতে পা বাড়িয়ে খেলতে গিয়ে এলবিডব্লিউ হন শান্ত। আর তামিম শিকার হয়েছেন তাসকিন আহমেদের। এই পেসারকে ফ্লিক করতে গিয়ে বলের লাইন মিস করে এলবিডব্লিউ হন তিনি। ফিরতি ওভারে তাসকিন ফিরিয়েছেন ৬ রান করা কাইল মেয়ার্সকেও। তিনি পুল করতে গিয়ে ডিপ মিড উইকেটে ক্যাচ দেন রায়ান বার্লের হাতে।

ব্যর্থ হয়েছেন মুশফিকুর রহিমও। তিনি হাসান মুরাদের বলে সুইপ করতে গিয়ে এজ হয়ে ক্যাচ দেন ডিপ ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে লাহিরু সামারাকুনের হাতে। ভালো শুরু পেলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি আরেক ব্যাটার তাওহীদ হৃদয়। তিনিও শিকার হন মুরাদের। লেংথ বলে উড়িয়ে মারতে গিয়ে শর্ট থার্ড ম্যানে সেই সামারাকুনের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন তিনি।এর আগে এই ম্যাচে টসে জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন বরিশাল অধিনায়ক তামিম ইকবাল। টসে হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা একেবারেই ভালো হয়নি দুর্বার রাজশাহীর। দ্বিতীয় ওভারেই আউট হয়েছেন দলটির ওপেনার জিসান আলম। তিনি কাইল মেয়ার্সের বলে বোল্ড হয়ে ফিরেছেন শূন্য রানে।

এরপর ১৩ রান করা মোহাম্মদ হারিস আউট হয়েছেন মেয়ার্সের বলেই তাকে ক্যাচ দিয়ে। মেয়ার্স করেছিলেন স্লোয়ার বল সেই বল সোজা ব্যাটে খেলতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দিয়েছেন তিনি বোলারের। এরপর দলটির হাল ধরেন অধিনায়ক এনামুল হক বিজয় ও ইয়াসির আলী।এই দুজনের জুটি ছাড়িয়ে যায় পঞ্চাশ। ফাহিম আশরাফকে মিড অফ দিয়ে চার মেরে ৪২ বলে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন বিজয়। খানিক বাদে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন ইয়াসিরও। অবশ্য বেশিদূর এগোতে পারেননি বিজয়। তিনি ফাহিম আশরাফের লাফিয়ে ওঠা বলে উইকেটের পেছনে মুশফিকুর রহিমকে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন তিনি ব্যক্তিগত ৬৫ রানে।

এর ফলে ইয়াসিরের সঙ্গে তার জুটি ভেঙেছে ১৪০ রানে। এরপর রায়ান বার্লকে নিয়ে রাজশাহীর রান বাড়াতে থাকেন ইয়াসির। অল্পের জন্য সেঞ্চুরির দেখা পাননি তিনি। শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন ৯৪ রানে। শেষ পর্যন্ত বার্ল অপরাজিত থাকেন ৮ রানে।

বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।