জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের বিকাশ কেন্দ্র আনন্দশালা’র (SNEC-JU) ১৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী আজ পালিত হয়েছে।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) বেলা ১টায় আনন্দশালা প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান।
এসময় তিনি বলেন, আনন্দশালা’র বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের সকল চাহিদা আমরা পূরণ করতে পারছি না। তবে আমরা পূরণ করতে চাই এবং আমরা চেষ্টা করছি। বাচ্চাদের স্পীচ থেরাপিস্ট প্রয়োজন, কিন্তু আমরা পূরণ করতে পারছি না। তিনি দ্রুততম সময়ে স্পীচ থেরাপিস্ট নিয়োগের ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে জনান।
তিনি আরও বলেন, আনন্দশালা’র শিক্ষা ও শিক্ষাসহায়ক কর্মকাণ্ডে সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সোহেল আহমেদ, আইবিএ-জেইউ এর পরিচালক ও শিক্ষক সমিতির সম্পাদক অধ্যাপক আইরীন আক্তার, আনন্দশালা’র পরিচালক (অনারারি) অধ্যাপক রুমানা রইছ, রেজিস্ট্রার ভারপ্রাপ্ত ড. এ বি এম আজিজুর রহমান, প্রধান মেডিক্যাল অফিসার ডা. মো. শামছুর রহমান, কাতার চ্যারিটি’র মো. সাইফুল ইসলাম, আনন্দশালা’র শিক্ষার্থী-অভিভাবকসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে আনন্দশালা’র পক্ষ থেকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করা হয়।
উল্লেখ্য, দেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে একমাত্র জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের জন্য এ ধরনের স্কুল রয়েছে। ২০০৯ সালের ২৮ অক্টোবর আনন্দশালা স্কুলের যাত্রা শুরু হয়।
















